সুখের নাটাই
প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে মানুষ সুখের সন্ধান করেছে। মানুষের একটি সহজাত ইচ্ছা থাকে তার জীবনকে সুখের আবরণে ঢেকে দেওয়ার। সভ্যতা এগিয়েছে, মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, সমাজ, রাষ্ট্র ও পরিবার গঠিত হয়েছে। মানুষ এক জায়গায় বসতি স্থাপন করেছে। কিন্তু তিনি কি কখনও সুখের আকাঙ্ক্ষার পৌরাণিক পুনরাবৃত্তি থেকে মুক্তি পেতে পেরেছিলেন? আজ আমরা জানি যে পরিবার মানুষের জীবন, জনজীবন এবং রাষ্ট্রের জীবনে একটি কেন্দ্রীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পারিবারিক কাঠামো আমাদের সরকারি, সরকারি ও ব্যক্তিগত জীবনে সুখের বীজ ধারণ করে। আমাদের পরিবার যত বেশি সংগঠিত হবে, আমাদের পরিবার তত পরিপাটি হবে, আমরা সুখের কাছাকাছি আসতে পারি। কিন্তু তা ছাড়া সুখী জীবনের সবচেয়ে বড় বিষয় এবং সারমর্ম হল পরমেশ্বরকে সন্তুষ্ট করা। আমরা বৃত্তাকার জীবনযাপন করি। আল্লাহর সন্তুষ্টি আমাদের ফোকাসের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অতএব, আমরা কেন্দ্রের যত কাছে যেতে পারি বা এর সাথে মিশে যেতে পারি, আমাদের জীবন তত সুখী হবে। তাহলে আমাদের জীবনে সুখের সুন্দর সৌন্দর্য ফুটে উঠবে। জীবনের শেষ দিকে লেখিকা আফরোজা হাসান সুখের সন্ধানে ‘সুখের নাটাই’ নামে এক অনন্য কৌতুক রচনা করেন। আমাদের জীবনচক্রের শেষে সুখের সন্ধানের গল্প, "সুখের সন্ধান" গল্পটি লেখকের কলমে দুর্দান্ত শিল্প হয়ে উঠেছে। "সুখের নাটাই" দিয়ে বোঝাই, আমরাও অন্তহীন আকাশে ডুব দেব, যেখানে আমরা সত্যিকারের সুখের ড্রাগন দেখতে পাব।
Shipping cost is based on weight. Just add products to your cart and use the Shipping Calculator to see the shipping price.
We want you to be 100% satisfied with your purchase. Items can be returned or exchanged within 30 days of delivery.
-
Estimated Delivery:Jan 10 - Jan 14